রোজার নিয়্যাত এবং সেহরী খাওয়ার সঠিক সময


রোজার নিয়্যাত এবং সেহরী খাওয়ার সঠিক সময়
রাতেই রোযার নিয়্যাত করতে হবে। সুনান আন-নাসাঈ গ্রন্থে বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়েছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন,,
«مَنْ لَمْ يُبَيِّتِ الصِّيَامَ مِنَ اللَّيْلِ قَبْلَ الْفَجْرفَلاَ صِيَامَ لَه»
‘‘যে ব্যক্তি ফজর উদয়ের পূর্বে, রাতেই রোযার নিয়্যাত করেনা, তার রোযা হবে না।’’ - সুনান আন-নাসাঈ, হাদীস নং ২৩৩২।
�� দেরী করে সেহেরী খাওয়া,,,
সেহেরী খাওয়া একটি বরকতময় বৈশিষ্ট্য যা আল্লাহ তা'য়ালা এ উম্মাতকে দান করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ,,
«فَصْلُ مَا بَيْنَ صِيَامِنَا وَصِيَامِ أَهْلِ الْكِتَابِ أَكْلَةُ السَّحَر»
‘‘আমাদের রোযা ও আহলে কিতাবের রোযার মধ্যে পার্থক্য হলো সেহেরী খাওয়া।’’ - মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ২৬০৪।
সেহেরী বরকতময় হওয়ার প্রমাণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বাণী,
«تَسَحَّرُوا فَإِنَّ فِى السُّحُورِ بَرَكَة»
‘‘তোমরা সেহেরী খাও, কেননা সেহেরীতে রয়েছে বরকত।’’ - বুখারী শরীফ, হাদীস নং ১৮২৩ ও মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ২৬০৩।
দেরী করে সেহেরী খাওয়ার দলীল হল,হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হযরত যায়েদ বিন সাবেত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন,,,
«تَسَحَّرْنَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ قُلْتُ كَمْ كَانَ بَيْنَ الْأَذَانِ وَالسَّحُورِ قَالَ قَدْرُ خَمْسِينَ آيَةً»
‘‘আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে সেহেরী খেয়েছি। অত:পর তিনি নামাযে দাঁড়ালেন।’’ হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তখন জিজ্ঞাসা করলেন, আযান ও সেহেরীর মধ্যে কতটুকু সময়ের পার্থক্য ছিল? হযরত যায়েদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বললেন, ‘‘পঞ্চাশটি আয়াত পরিমাণ।’’- বুখারী শরীফ, হাদীস নং ১৮২১ ও মুসলিম শরাফ, হাদীস নং ২৬০৬ ।

ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফিদাকা আবি ওয়া উম্মী ওয়া আহলি ওয়া দাময়ী ��
NextGen Digital... Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...